মাইসাদের পরিবারের সকলে শীতের ছুটিতে বেড়াতে যাবে। কেউ কক্সবাজার, কেউ বান্দরবান যেতে চায়। মাইসার বাবা রাতে সবাইকে নিয়ে আলোচনায় বসলেন। অবশেষে বান্দরবান যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। কবে, কখন, কীভাবে যাওয়া হবে সবকিছু ঠিক করা হলো।
একাদশ শ্রেণির ছাত্রীরা পিকনিক পার্টির আয়োজন করল। সবাই সময়মতো না আসায় বাস গন্তব্যে পৌছাতে অনেক সময় লাগল। পিকনিককে আকর্ষণীয় করার জন্য যে সকল কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছিল, তা বাস্তবায়ন সম্ভব হলো না। এতে সকলের মনক্ষুণ্ণ হয়।
রাহেলা বেগম সংসারে সচ্ছলতা আনয়নের জন্য হস্তশিল্প ও টেইলারিং দোকান দেওয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করেন। তিনি নিজের কিছু গচ্ছিত টাকা দিয়ে হস্তশিল্প বাসায় তৈরি করার জন্য লোক নিয়োগ দেন। পাশাপাশি টেইলারিং এর কিছু মহিলাকে প্রশিক্ষণ দিয়ে তার স্বপ্ন পূরণের চেষ্টা করতে থাকেন।
আফসানা আনোয়ার একজন গৃহিণী। পরিবারের স্বাচ্ছন্দ্যের কথা বিবেচনা করে তিনি মুরগির ফার্ম খোলার পরিকল্পনা করেন। প্রয়োজনীয় মূলধনের ব্যবস্থা করে তিনি কর্মী নিয়োগ করেন। মাস খানেক পর তিনি ফার্মে এসে অনেক অব্যবস্থাপনা দেখতে পান।
শিখা কর্মব্যস্ত একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। শিখা তার পরিবারের লক্ষ্য অর্জনের জন্য কী কী কাজ করতে হবে, কীভাবে কার দ্বারা করতে হবে, কখন করবে ইত্যাদি বিষয় পূর্বে নির্ধারণ করে। এটি একটি অবিরাম প্রক্রিয়া যা তার পরিবারে সুফল বয়ে আনে।
নাসিমা হক একটি বিদ্যালয় পরিচালনার পরিকল্পনা করলেন। যেখানে একাধিক ব্যক্তির সহযোগিতা প্রয়োজন। কাজটি পরিচালনার জন্য তাকে কিছু বিষয় বিবেচনা করতে হবে।
আরাফাত রহমান তার কারখানার কর্মীদেরকে কাজের লক্ষ্যে আদেশ নির্দেশ প্রদান করেন। তিনি কাজের অগ্রগতির জন্য কর্মীদের সাথে পরামর্শ করেন। যা কারখানার উন্নতিকল্পে গুরুত্বপূর্ণ।
শফিক সাহেব একটি ছাপাখানা দেওয়ার পরিকল্পনা করেন। কয়েকজন সহযোগী নিয়ে একত্রিত হয়ে তিনি কাজ শুরু করেন। কাজের জন্য কর্মীদেরকে আদেশ প্রদান করে ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নেন।
রহিমা আক্তার একটি বুটিক শপের মালিক। তিনি তার প্রতিষ্ঠানের সকল কাজ ও কর্মীদের মধ্যে সামঞ্জস্য রাখার চেষ্টা করেন। এর মাধ্যমে তিনি কাজের নানা দিক প্রতিষ্ঠা করেন।
সেলিনা রহমান তার বাসার জন্য একটি ফ্রিজ কিনবেন। বেতনের অর্থ দিয়ে পরিবারের জন্য আসবাব নয়তো পোশাক ক্রয় করতে পারবে। দুটির মধ্যে বিকল্প একটিকে বাছাই করতে হবে। সেলিনা রহমান এই বাছাই প্রক্রিয়া ব্যক্তিগতভাবে করবেন। বাছাই প্রক্রিয়া মূল্যায়নে তাকে অনেক বিষয় চিন্তা করতে হবে।
আনিকাকে কোন স্কুলে ভর্তি করানো হবে তা নিয়ে পরিবারের সদস্যরা আলোচনা করতে লাগলো। আনিকার বাবা বাড়ি থেকে স্কুলের দূরত্ব, পড়াশোনার মান প্রভৃতি চিন্তা করে একটি স্কুলের কথা বললেন। অবশেষে তারা আনিকাকে সেই স্কুলেই ভর্তি করানোর সিদ্ধান্ত নিলো।
Read more